Khejurer Jhola Gurr

খাঁটি খেজুরের গুড়: প্রকৃতির মিষ্টি উপহার

কেন খাবেন খেজুরের গুড়?

• স্বাস্থ্য উপকারিতা :

• আয়রনের ঘাটতি মেটায়: খেজুরের গুড়ে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। তাই, যাদের শরীরে আয়রনের অভাব বা রক্তশূন্যতা আছে, তাদের জন্য খেজুরের গুড় খুবই উপকারী। এটি হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।

•  হজমের সমস্যা দূর করে: খেজুরের গুড় হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও সহায়ক। খাবার পর অল্প পরিমাণে খেজুরের গুড় খেলে হজম ভালো হয়।

•  লিভারের জন্য উপকারী: খেজুরের গুড় লিভারকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এবং লিভারের কার্যকারিতা উন্নত করে।

• ত্বক ভালো রাখে: খেজুরের গুড়ে থাকা উপাদান ত্বককে সতেজ ও উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। এটি ব্রণ এবং অন্যান্য ত্বকের সমস্যা কমাতে পারে।

• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: খেজুরের গুড়ে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

• এছাড়াও, খেজুরের গুড় ওজন নিয়ন্ত্রণে, উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এবং হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও সাহায্য করে। 

•  আমাদের গুড় বাংলাদেশের সেরা খেজুর গাছ থেকে  অর্থাৎ সরাসরি প্রাকৃতিক উৎস থেকে সংগ্রহ করা রসের দ্বারা প্রস্তুত।
•  বহু বছর ধরে চলে আসা ঐতিহ্যবাহী  পদ্ধতিতে যত্ন সহকারে এই গুড় তৈরি করা হয়, যা এর স্বাদ ও গুণাগুণ অক্ষুণ্ণ রাখে।
• খেজুরের গুড় একটি মিষ্টি খাবার যা খেজুরের রস থেকে তৈরি হয়। এটি শুধু মুখরোচক নয়, স্বাস্থ্যের জন্যও অনেক উপকারী। 
• বিভিন্ন ব্যবহার: এই গুড় শুধু খেতেই সুস্বাদু নয়, বরং বিভিন্ন মিষ্টি খাবার, পিঠা, পায়েস, এবং অন্যান্য রান্নার কাজেও ব্যবহার করা যায়।
• গুণগত মান: আমরা আমাদের গুড়ের গুণগত মান বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর। প্রতিটি ধাপ কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়, যাতে গ্রাহকরা সেরা মানের গুড় পান।
• সরাসরি আপনার হাতে: এখন অনলাইনে অর্ডার করুন এবং প্রকৃতির এই অমৃত সরাসরি আপনার হাতে পৌঁছে দিন।

 

       চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদরা খেজুরের গুড় সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ মতামত দিয়েছেন

 

পুষ্টিগুণে ভরপুর: চিকিৎসকদের মতে, খেজুরের গুড়ে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। বিশেষ করে এতে আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স পাওয়া যায়।

 

চিনির তুলনায় স্বাস্থ্যকর: সাদা চিনি প্রক্রিয়াজাত হওয়ার কারণে এর পুষ্টি উপাদান প্রায় নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু খেজুরের গুড় কম প্রক্রিয়াজাত হওয়ায় এর পুষ্টিগুণ বজায় থাকে। তাই চিকিৎসকরা চিনির তুলনায় খেজুরের গুড় খাওয়ার পরামর্শ দেন

 

• “শীতের সকালে এক কাপ গরম চায়ে আমাদের খাঁটি খেজুরের গুড় মিশিয়ে দেখুন, অথবা তৈরি করুন সুস্বাদু খেজুরের পিঠা। প্রকৃতির মিষ্টি স্বাদ উপভোগ করুন আমাদের খেজুরের গুড়ের সাথে।”